স্পোর্টস ডেস্ক : বিপদে পড়েও বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল জিম্বাবুয়ে। শুরুটা ভালো করে স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। ইনিংসের প্রথম বলেই মোস্তাফিজকে চার মেরে রানের খাতা খোলেন আরভিন। বার্তা দেন দারুণ শুরুর। তিন ওভারে তারা যোগ করেন ২৯ রান।
এরপর হঠাৎ ছন্দপতন একের পর এক উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে তারা। পঞ্চাশ পার হতেই বিদায় নেয় ৫ উইকেট। তবে বার্ল-জঙ্গুয়ের ব্যাটে ভালো সংগ্রহই করেছে জিম্বাবুয়ে। সিরিজ জিততে বাংলাদেশের চাই ১৫৭। মোস্তাফিজের শেষ বলে ক্যাচ তুলেও বেঁচে গেলেন ব্র্যাডলি এভান্স। সে বলে এল ৩ রান। তবে অনায়াসে হতে পারত ৪ রান। তবে ভিক্টর নিয়াউচি শেষ রান নেওয়ার আগেই দৌড় দিয়েছেন ড্রেসিংরুমের দিকে!
শেষে ১ রানের সুযোগ হারালেও জিম্বাবুয়ে গড়েছে লড়াই করার মতো স্কোরই। ১৪তম ওভার শেষেও জিম্বাবুয়ের রান ছিল ৬ উইকেটে ৭৬। এরপরও তারা যে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান তুলল, তাতে মূল অবদান তো রায়ান বার্ল ও লুক জঙ্গুয়ের ঝোড়ো জুটিরই! সপ্তম উইকেটে ৩১ বলে রেকর্ড ৭৯ রান যোগ করেছেন তারা।
নাসুমের করা ১৫তম ওভারে ৫ ছক্কা ও ১ চারে তুললেন ৩৪ রান। পরের ৩ ওভারে এসেছে ৩৬ রান। ১৮ ও ১৯তম ওভারে আঁটসাঁট বোলিং-ই করেছেন হাসান মাহমুদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। জঙ্গুয়ে ও বার্লের জোড়া উইকেটসহ হাসান দিয়েছেন মাত্র ৪ রান। শেষ বলে ওই মিসফিল্ডের পরও শেষ ওভারে মোস্তাফিজ দিয়েছেন মাত্র ৬ রান।